সীমান্তে হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিলেও থামছে না ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে প্রাণহানির ঘটনা। প্রতি মাসেই বিএসএফের গুলিতে ঘটছে হত্যাকাণ্ড। সীমান্ত হত্যা নিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে নিয়মিত আলোচনা হয়।
বিএসএফের গুলি
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি ২ যুবক নিহত হয়েছেন।
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন।
কুমিল্লার বুড়িচং সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে বিল্লাল হোসেন (২৮) নামের এক বাংলাদেশি যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে হাসান (২৬) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন।
লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার দুলালী সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে সাইফুল ইসলাম নান্নু (৫০) নামে সাবেক এক ইউপি সদস্য আহত হয়েছেন। আহত সাইফুল ইসলাম নান্নু উপজেলার ভেলাবাড়ি ইউনিয়নের তালুক দুলালী গ্রামের মৃত গণি মিয়ার ছেলে। তিনি ভেলাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের রোকনপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে সাইফুর রহমান (৩০) নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ১ জন।গতকাল মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাত ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার বুড়িরহাট সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মুরুলী চন্দ্র (৪২) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও দু’জন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে এক বাংলাদেশি যুবক আহত হয়েছেন। তার নাম অলিউল ইসলাম। তিনি জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার বালিয়াদিঘী গ্রামের মনিরুল ইসলাম ওরফে মনির ছেলে।
লালমনিরহাটের দুর্গাপুর দীঘলটারী সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবক লিটন পারভেজের (২২) মরদেহ ফেরত দেওয়া হয়েছে।বুধবার (২৭ মার্চ) মধ্যরাতে হাতীবান্ধা উপজেলার জাওরানী সীমান্তে তার মরদেহ ফেরত দেয় ভারতীয় পুলিশ।